সাবেক অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার বীর মুক্তিযোদ্ধা হাফিজুর রহমান বাচ্চু (৭৮) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহি ………. রাজেউন)। তিনি দীর্ঘদিন অসুস্থ থেকে গত বৃহস্পতিবার দিনগত রাত সাড়ে ১০টায় জাহিদুর রহমান সড়কস্থ নিজ বাসভবনে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, তিন কন্যা নাতী নাতনি, আত্মীয় স্বজন এবং অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন।
মরহুমের নামাজে জানাযা শুক্রবার বাদ জুম্মা নিরালা জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হয়। জানাযা শেষে মরহুমকে নিরালা কবরস্থানে দাফন করা হয়। এর আগে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাফিজুর রহমানকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় গার্ড অব অনার দেয়া হয়। হাফিজুর রহমান বাচ্চুর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ¦ তালুকদার আব্দুল খালেক, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা এবং সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ¦ মিজানুর রহমান মিজান শোকাহত পরিবারের পাশে যান। নেতৃবৃন্দ সেখানে কিছু সময় অবস্থান করেন এবং শোকাহতদের ধৈর্য্য ধারণের জন্য সান্তনা দেন। এ সময়ে উপস্থিত ছিলেন, আওয়ামী লীগ নেতা অধ্যক্ষ শহিদুল হক মিন্টু, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, মঈনুল ইসলাম নাসির, আতাউর রহমান শিকদার রাজু।
জানাযায় অংশগ্রহণ করেন বিএনপি’র সাবেক সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু, এস এম মারুফ হোসেন, ড. আবুল কালাম আজাদ, অধ্যাপক কাজী আব্দুল মতিন, অধ্যা. নাসিরউদ্দিন আহমেদ সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। পরে নেতৃবৃন্দ জানাযায় অংশগ্রহণ করেন।
এদিকে বীর মুক্তিযোদ্ধা হাফিজুর রহমান বাচ্চু’র মৃত্যুতে গভীর শোক, শোকাহত পরিবারের প্রতি সমবেদনা ও মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিবৃতি দিয়েছেন, সাবেক শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ তালুকদার আব্দুল খালেক, খুলনা-২ আসন থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রিয় কার্যনির্বাহী সংসদের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ¦ শেখ হারুনুর রশীদ, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারি।
খুলনা গেজেট/কেডি
